অনধিকার প্রবেশ
  
 আমাকে আজ কেউ চিনতে পারল না, লজ্জায় জড়োসড় বকুলবিথী
 বিকেলের রোদ্দুর কিঞ্চিত অবাক, খরগোশ সময়. ইঁদুর দৌড়.
 গোপন কথা জানাজানি হয় হোক, আর না মুখ লুকিয়ে থাকব
 রাত গভীর হলে রুপোলি চাঁদের নিচে আমার ছবি ঝুলিয়ে দেব.
 
  
 মেদহীন মেঘের দল কথা না রেখেই ভেসে ভেসে চলে যেতে চায়
 সংক্ষিপ্ত তোমার অনু-গল্পকথা, সংযত তোমার উত্তাল আবেগী মন,
 অন্ধকার আলোর মাঝখানেই, গাছের ছায়ার ছিল অনধিকার প্রবেশ
 মানব মানবীর অবহেলায় ময়দান আজ যেন তোলে নিঃশ্বাস শেষ.
 
  
 তুমি জানতে পারোনি নিজস্বতায় কে বেশি ছিল এতকাল সম্ভ্রান্ত
 জোনাকিরা এখন গাছের চুলে লাগিয়েছে নাম না জানা ফুলের গোছা.
 নি:সঙ্গ এক রাস্তাও কতদিন তোমার গোধুলিমন ভার করেছে ঢের
 নীলহলুদ পাখির চোখ হদিশ করেছে ভালবাসার বিভিন্ন রকমফের।
  
 অমলতাস খুঁজতে গিয়ে অদ্ভুতভাবে পেয়ে গেলাম কিছু আগাছা
  কী কাজে লাগবে তারা ভেবে ভেবে বিকেল গড়িয়ে  সন্ধ্যা নামল,
 
 আজ ঘাসের সবুজ, ডালপালা পোড়ানোর জ্বালায় একেবারে অন্ধ
 কই কেউ তো আনলো না গরচুমুকের সেই হারানো শরীর গন্ধ.
 
 
 
 
          
      
 
  
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন